Raisin will solve the problem of severe diseases. কঠিন রোগের সমাধান কিশমিশে।
কঠিন রোগের সমাধান কিশমিশে।
Raisin will solve the problem of severe diseases.
১. মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায় কিশমিশে রয়েছে বোরন যা মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। বোরন মনোযোগ বৃদ্ধিতে বিশেষ ভাবে কার্যকরী একটি উপাদান। মাত্র ১০০ গ্রাম কিশমিশ থেকে প্রায় ২.২ মিলিগ্রাম বোরন পাওয়া সম্ভব।
২. উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে কিশমিশের পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এবং অতিরিক্ত সোডিয়াম রক্ত থেকে দূর করে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা প্রতিরোধ করে।
৩. কিশমিশ কলেস্টোরলের সমস্যা কমায় কিশমিশে খারাপ কলেস্টোরল রয়েছে ০%। এছাড়া কিশমিশের স্যলুবল ফাইবার খারাপ কলেস্টোরল দূর করে কলেস্টোরলের সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে। ১ কাপ কিশমিশ থেকে প্রায় ৪ গ্রাম পরিমাণে স্যলুবল ফাইবার পাওয়া যায়।
৪. চোখের সুরক্ষা করে প্রতিদিন কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস বার্ধক্যজনিত চোখের সমস্যা সমাধান করে। কিশমিশের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পলিফেলন ম্যাকুলার ডিগ্রেডেশন প্রতিরোধ করে চোখের সুরক্ষায় কাজ করে।
৫. অ্যাসিডিটির সমস্যা সমাধান করে কিশমিশের ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম আমাদের পাকস্থলীর অতিরিক্ত অ্যাসিড যা অ্যাসিডিটির সমস্যা তৈরি করে তা দূর করতে সহায়তা করে।
৬. কলোরেক্টাল ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার কলোরেক্টাল ক্যান্সার প্রতিরোধে সবচাইতে বেশি কার্যকরী। মাত্র ১ টেবিল চামচ কিশমিশ আপনাকে প্রায় ১ গ্রাম পরিমাণ ফাইবার দিতে পারে। এছাড়াও কিশমিশের টারটারিক অ্যাসিড হজম সমস্যা দূর করে পরিপাকতন্ত্রের সুরক্ষা করে।
৭. রক্তস্বল্পতার সমস্যা দূর করে আমরা সকলেই জানি দেহে আয়রনের অভাবের কারণে রক্তস্বল্পতার সমস্যা শুরু হয়। কিশমিশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। ১ কাপ কিশমিশে রয়েছে প্রায় ৬ মিলিগ্রাম আয়রন যা আমাদের দেহের প্রায় ১৭% আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে সক্ষম।
৮. দাঁত ও মাড়ির সুরক্ষা করে অনেকে ভাবতে পারেন কিশমিশে চিনি রয়েছে যা দাঁতের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু চিনির পাশাপাশি কিশমিশে রয়েছে ওলিনোলিক অ্যাসিড যা মুখের ভেতরে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে বাঁধা দেয় এবং ক্যাভিটি প্রতিরোধে কাজ করে।
কিশমিশে আছে ১১টি রোগের উপকারিতা!
অবহেলা করবেন না , মনযোগ দিয়ে পড়ুন,
১। দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।
২। এর অলিনলিক এসিড যা মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।
৩। মুখের ব্যাকটেরিয়া কমাতে সহায়তা করে।
৪। নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৫। শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে। ৬। এর পলিফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে টিউমার কোষ গঠন রোধ করে।
৭। এর ফিটোনারিয়েন্টে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের জন্য খুবই উপকারী।
৮। আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় মজবুত করে।
৯। হজম শক্তিবৃদ্ধি করে।
১০। অনিদ্রা ও মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা করে।
১১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
Comments