Posts

Showing posts from June 25, 2017

ঋতু পরিবর্তনের সাথে মাথাব্যথা, নাক বন্ধ, জ্বর জ্বর কি করবেন? Headache with seasons change, stop nose, what fever will do?

Image
ঋতু পরিবর্তনের সাথে মাথাব্যথা, নাক বন্ধ, জ্বর জ্বর কি করবেন? Headache with seasons change, stop nose, what fever will do? ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে আমাদের সাভাবিক ভাবে মাথা ব্যথা, নাক বন্ধ, জ্বর জ্বর ভাব দেখা দেয়। ঠান্ডা-গরমের তারতম্যে, সর্দি-কাশিতে, বৃষ্টিতে ভেজা বা গরমে ঘামা—এসব পরিস্থিতি সাইনোসাইটিসের রোগীদের জন্য কষ্টকর বটে। এই সময়ে তাদের মাথাব্যথা, নাক বন্ধ, জ্বর জ্বর ভাব বেড়ে যায়। সাইনাস হলো মাথার খুলির হাড়ের মধ্যে অবস্থিত কিছু ফাঁকা জায়গা। চোখের পেছনে, নাকের হাড়ের দুই পাশে এ রকম ফাঁকা জায়গা আছে। এই ফাঁকা জায়গায় সর্দি জমে সাইনোসাইটিস বা প্রদাহ হয়। এতে বাতাস আটকে যায় এবং মাথা ব্যথা করে। এই মাথাব্যথা সাধারণত কপালে বা গালের দুদিকে কিংবা চোখের পেছনে অনুভূত হয়। সকালের দিকেই শুরু হয় এবং একটু নিচু হলে ব্যথা বাড়ে। ওপরের পাটির দাঁতেও ব্যথা হতে পারে। সঙ্গে জ্বর জ্বর ভাব বা শীত শীত অনুভূত হতে পারে। সাইনোসাইটিসের মাথাব্যথা প্রচণ্ড রকমের হতে পারে। অনেক সময় দীর্ঘমেয়াদি জ্বর বা মাথাব্যথার কারণ খুঁজতে গিয়ে সাইনোসাইটিস পাওয়া যায়। এই সময়ে বন্ধ নাক, সর্দি, জ্বরের সঙ্গে মাথাব্যথা

চুলহীন মাথায় নতুন চুল তাও কি সম্ভব কিভাবে? New hair on the hairless hair is possible? How?

Image
চুলহীন মাথায় নতুন চুল তাও কি সম্ভব কিভাবে? New hair on the hairless hair is possible? How? প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০টা চুল পড়ে যাওয়া স্বাভাবিক। রক্তশূন্যতা, সন্তান প্রসবের পর, দীর্ঘমেয়াদি জ্বর বা অসুস্থতা বা মানসিক চাপ ও হরমোনজনিত এই চুল পড়ার হার বেড়ে যেতে পারে, যা পরে ফিরে পাওয়া সম্ভব। হঠাৎ মাথার কোনো অংশে চুল পড়ে যাওয়াকে অ্যালোপেসিয়া এরিয়াটা বলা হয়। এরও চিকিৎসা আছে। অনেকের বংশগত কারণে বেশি চুল পড়ে, আবার ভুল শ্যাম্পু, স্প্রে বা অয়েন্টমেন্ট ব্যবহারের কারণেও চুল পড়ে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আমরা বন্ধুবান্ধব বা এর-ওর পরামর্শে চুল পড়া কমানোর জন্য বা নতুন চুল গজানোর জন্য নানা রকমের উপাদান ব্যবহার করি। এতে দীর্ঘমেয়াদি ফল লাভ খুব একটা হয় না। ফলে হতাশা পেয়ে বসে, আবার অনেক অর্থও অপচয় হয়। * চুল পড়ার পেছনে কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ আছে কি না সেটা খুঁজে বের করা উচিত ও কারণটির চিকিৎসা জরুরি। * প্রথম দিকে কিছু স্প্রে বা ওষুধ, ভিটামিন ইত্যাদি দিয়ে চুল পড়া কমানোর চিকিৎসা করা হয়। * পরবর্তী আধুনিক চিকিৎসা হলো পিআরপি। এতে নিজের রক্তের উপাদান প্লাটিলেট রিচ প্লাজমা ইনজেকশনের মাধ্যমে মাথার

শিশুর বিকাশে সমস্যা কী করে চিহ্নিত করবেন? How to identify the problem of child development?

Image
শিশুর বিকাশে সমস্যা কী করে চিহ্নিত করবেন? How to identify the problem of child development? শিশুর মানসিক বিকাশের ধাপগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সে যদি তা যথাসময়ে অর্জন করে, তবে তার বিকাশ স্বাভাবিক বলে ধরে নেওয়া যায়। এগুলো অবশ্য শিশুভেদে কখনো একটু এদিক-ওদিক হতেই পারে। কিন্তু একটা নির্দিষ্ট সময় পার হয়ে যাওয়ার পরও শিশুটি যদি সব কটি ধাপ অর্জনে ব্যর্থ হয়, তবে তা তার বিকাশের ‘লাল পতাকা সংকেত’ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। অনেক সময় মুরব্বিরা বলেন, কথা বলতে বা হাঁটতে খানিকটা দেরি হতেই পারে, এতে চিন্তার কিছু নেই। সে জন্য বাবা-মায়েরাও বিষয়টা নিয়ে উদ্বিগ্ন হন না। কিন্তু জেনে রাখুন, কখন বা কতটা সময় পর শিশুকে নিয়ে সত্যি উদ্বিগ্ন হবেন: * যদি তিন মাস বয়সেও শিশু মাকে বা পরিচিতজনদের দেখে চিনতে না পারে বা না হাসে, যাকে বলা হয় সোশ্যাল স্মাইল * পাঁচ মাস বয়সে শিশু মাথা ঘুরিয়ে কোন দিকে শব্দ হচ্ছে, তা বুঝতে চায় এবং আওয়াজের উৎস খোঁজে। এ সময় ঘাড় সোজা রাখতে না পারা বা আওয়াজের উৎস না খোঁজা খারাপ লক্ষণ * ১২ মাস বয়সেও কোনো সাহায্য ছাড়া শিশু যদি বসতে না পারে * ১৮ মাস বয়স হয়ে গেলেও সে যদি সাহা

গরমে মাথা ধরে কম বেশি সকলের কি করবেন? What do all of the less headache in the summer?

Image
গরমে মাথা ধরে কম বেশি সকলের কি করবেন? What do all of the less headache in the summer? গরমে রোদে মাথাব্যথা শুরু হয়ে গেছে। গ্রীষ্মের প্রখর দাবদাহে এমন ঘটনা প্রায়ই ঘটে। কিন্তু গরম বা রোদের সঙ্গে মাথাব্যথার সত্যি কি কোনো সম্পর্ক আছে? হ্যাঁ, আছে। বেশ কয়েকটি কারণে এই গরমে আপনি মাথাব্যথায় আক্রান্ত হতে পারেন। প্রথমটি হলো পানিশূন্যতা। খুব ঘেমে গেলে আমরা শরীর থেকে প্রচুর পানি ও লবণ হারাই। এর ফলে শরীর পানিশূন্য হয়, ইলেকট্রোলাইট বা লবণের তারতম্য হয়। এর একটা উপসর্গ হলো মাথা ধরা, মাথা ঝিমঝিম করা, স্পষ্ট চিন্তা না করতে পারা। অনেকক্ষণ বাইরে কাটানোর পর এমন বোধ হলে দ্রুত পানি পান করুন অথবা লবণপানি, ডাবের পানি, লেবুর শরবত ইত্যাদি পান করুন। দেখবেন মাথা ধরা অনেকটাই কম মনে হচ্ছে। এ ছাড়া গরমে ঘামে ভিজে ও আর্দ্র আবহাওয়ায় সাইনোসাইটিসের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। ফলে নাক বন্ধ, সর্দি জমার সঙ্গে প্রচণ্ড মাথাব্যথায় আক্রান্ত হতে পারেন। সাইনাসের ভেতর পুঁজ বা সর্দি জমার কারণে এমন হয়। আবার চুল ঘেমে গিয়ে (বিশেষ করে মেয়েদের ও ছোট শিশুদের) ঠান্ডা লাগার মতো হয় ও মাথাব্যথা শুরু হয়। এসব ক্ষেত্রে ঘেমে গেলে

কিভাবে নিয়ন্ত্রন করবেন অ্যাসিডিটি? How to control acidity?

Image
কিভাবে নিয়ন্ত্রন করবেন অ্যাসিডিটি? How to control acidity? হঠাৎ হঠাৎ গলা বা বুক জ্বলতে থাকে। কখনো টক পানিতে মুখ বা গলা ভরে আসে। জিভ তিতা লাগে। কমবেশি সবাই ভোগেন এই সমস্যায়। পাকস্থলী থেকে সৃষ্ট অ্যাসিড বা অম্ল ওপরের দিকে উঠে এলে এমন হয়। একে বলে গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিসঅর্ডার। কিছু অভ্যাস বদলালে এ সমস্যার সমাধান করা যায় সহজেই। একনজরে দেখা যাক সেগুলো: একেবারে ভরপেট খেলে এই সমস্যা বেশি হয়। যাঁদের অ্যাসিডিটি হয়, তাঁরা সারা দিনে ভাগ করে অল্প অল্প করে খেতে পারেন। পেট খানিকটা খালি রেখেই খাবার শেষ করতে হবে। খাওয়ার সময় তাড়াহুড়ো করা যাবে না। ধীরেসুস্থে ভালো করে চিবিয়ে খেতে হবে। খেয়েই শুয়ে পড়া ঠিক না। খাবার পরপরই চিৎ হয়ে শুয়ে পড়লে অ্যাসিড ওপর দিকে ঠেলে উঠতে পারে। ঘুমানোর অন্তত তিন ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে ফেলা ভালো। খাওয়ার পর বসে বই পড়া যায়। টিভি দেখা যায়। অথবা খানিক হাঁটাহাঁটিও করা যেতে পারে। কিছু খাবার সমস্যা বাড়ায়। যেমন: তৈলাক্ত চর্বিযুক্ত খাবার, মসলাদার খাবার, বেশি পেঁয়াজ, রসুন, পুদিনা, চা-কফি, চকলেট ইত্যাদি। বুক জ্বলার সমস্যা থাকলে এ ধরনের খাবার এড়িয়ে য

হজম বা বদহজম ঠিক করতে ৬ পরামর্শ 6 tips to fix digestion or indigestion

Image
হজম বা বদহজম ঠিক করতে ৬ পরামর্শ 6 tips to fix digestion or indigestion উৎসবের নিমন্ত্রণে নানা রকমের উপাদেয় খাবার খেতে তো ভালোই লাগে। কিন্তু হজম ঠিকমতো না হলেই মন-মেজাজ খারাপ হয়। বেশি ভারী ও তেল-মসলাযুক্ত খাবার খেয়ে শুরু হতে পারে পেটব্যথা, পেট ফাঁপা, ঢেকুর ওঠা, পায়ুপথে বাতাস নির্গমন বা ডায়রিয়ার মতো সমস্যা। এগুলোর বেশির ভাগই হজমে গন্ডগোলের কারণে হয়ে থাকে। বদহজম, অ্যাসিডিটি, পেটে অতিরিক্ত গ্যাস, ঢেকুর ও বাতাস নির্গমনের মতো বিরক্তিকর সমস্যা থেকে রেহাই পেতে কিছু পরামর্শ মেনে চলতে পারেন: * খাওয়ার সময় তাড়াহুড়া করবেন না। সময় নিয়ে, ধীরে-সুস্থে ভালো করে চিবিয়ে খাওয়া শেষ করবেন। তাড়াহুড়া করে খেতে গিয়ে খাবার ঠিকমতো হজম হয় না। তা ছাড়া পেটে খানিকটা বাতাসও ঢুকে যায়। * খাওয়ার সময় ও মাঝখানে বেশি পানি পান করলে পাকস্থলীর অ্যাসিড দুর্বল হয়ে পড়ে এবং ভালো করে খাবার ভাঙতে পারে না। তাই খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগে এক গ্লাস পানি পান করুন। খাওয়ার সময় বেশি পানি নয়। খাওয়া শেষে আবার একটু সময় পর পানি পান করবেন। * একেক জনের একেক ধরনের খাবার হজম করতে সমস্যা হয়। যাঁদের ল্যাকটোজ ইনটলারেন

পরিবারে নতুন শিশুর যত্ন কিভাবে নিবেন? How to take care of a new baby in the family?

Image
পরিবারে নতুন শিশুর যত্ন কিভাবে নিবেন? How to take care of a new baby in the family? একটি নতুন শিশুর আগমন সবার জন্যই আনন্দময় হয়। এই নবজাতককে নিয়ে মা-বাবার পাশাপাশি দাদা-দাদি, নানা-নানিসহ অন্যরাও ব্যতিব্যস্ত হয়ে ওঠেন। শিশুটিকে দেখতে বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন এসে উপস্থিত হন, সঙ্গে আনেন নানা উপহার। আমাদের এই সামাজিকতায় শিশুর কোনো ক্ষতি হচ্ছে কি না, তা অনেক সময় নজরের বাইরে থেকে যায়। আমরা তার নিরাপত্তার কথা একেবারে ভুলে যাই। অনেকের ধারণা: সদ্য জন্মগ্রহণকারী শিশুর মুখে মধু বা চিনি দিলে তার কথা ‘মিষ্টি’ হয়। এ ধারণা একেবারেই অমূলক। শিশুর জন্মের পর সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন শালদুধ। চিনি বা মধু দিলে নবজাতক সেই অনন্য পুষ্টিকর খাবার থেকে বঞ্চিত হয়। তা ছাড়া মধু বা চিনিজাতীয় খাবার থেকে নবজাতকের জন্য ক্ষতিকর রোগজীবাণুর সংক্রমণ হতে পারে। আবার জন্মের পর শ্বাস না নিলে অনেকে শিশুর পা ওপরে ধরে উল্টো করে তাকে ঝুলিয়ে দেন অথবা কেউ নবজাতকের পিঠে থাপ্পড় দেন, বুকের খাঁচায় চাপ দেন কিংবা গর্ভফুলকে গরম করেন। এর সব কটিই ক্ষতিকর পদ্ধতি। কেউ আবার শিশুর গায়ে লেগে থাকা সাদা আবরণ পরিষ্কার করার জন্য জন

আদরের শিশুদের চিকুনগুনিয়ার ভয়াবহতা। Chikungunya attack of children.

Image
আদরের শিশুদের চিকুনগুনিয়ার ভয়াবহতা। Chikungunya attack of children. ছোট বড় বৃদ্ধ শিশু কেহই রক্ষা পেল না এই চিকুনগুনিয়ার হাত থেকে।আসুন দেখি শিশুদের অবস্থ্যা কি? চিকুনগুনিয়া নামটির সঙ্গে সম্প্রতি ঢাকাবাসীর পরিচয় হয়েছে। চলতি মৌসুমে নতুন এই ভাইরাস জ্বরের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। বড়দের পাশাপাশি শিশুদের এই অসুখ হতে পারে, এমনকি শিশুর জন্মের আগে এক সপ্তাহের মধ্যে যদি অন্তঃসত্ত্বা আক্রান্ত হন, তাহলে নবজাতকেরও এটা হতে পারে। রোগের লক্ষণ চিকুনগুনিয়ার লক্ষণ হলো জ্বর, মাথাব্যথা, হাড়ে ব্যথা, হাড়ের স্ফীতি, চোখের কোটরে ব্যথা ইত্যাদি। চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত শিশুর হঠাৎ করে তীব্র জ্বর আসতে পারে। তিন থেকে পাঁচ দিনে যখন জ্বর কমতে শুরু করে, তখন শরীরে চুলকানি এবং ফুসকুড়ি বা র্যা শ দেখা দেয়। কারও কারও র্যা শের পরিবর্তে কালচে বাদামি বা ধূসর রঙের দানা দেখা দেয়। বড়দের মতো হাড়ে ব্যথাও অনেক শিশুর হয় না। আরেকটি ব্যতিক্রম হলো স্নায়বিক জটিলতা (যেমন খিঁচুনি বা এনকেফালাইটিস) শিশুদের বেশি হতে পারে। ডেঙ্গুর সঙ্গে চিকুনগুনিয়ার কিছু পার্থক্য রয়েছে। যেমন অণুচক্রিকা বা প্লাটিলেট কমে গিয়ে রক্তক্

আপনি কেন ভিটামিন খাবেন? সত্যিকারে আপনার কি ভিটামিন খাওয়া উচিত? Why do you eat vitamins? What exactly should you eat vitamins?

Image
আপনি কেন ভিটামিন খাবেন? সত্যিকারে আপনার কি ভিটামিন খাওয়া উচিত? Why do you eat vitamins? What exactly should you eat vitamins? বয়সবৃদ্ধির সাথে সাথে আমাদের চিন্তা করতে হয় ঔষধ খাবার কথা। কখন কখন মনে হয় আমরা বেঁচে আছি ঔষধের জোরে। কিন্তু এই ব্যাপারটা কতটা সিত্য।আসুন পড়ে দেখি। মাঝবয়সী ও বেশি বয়সী নারীদের অনেকেই ভিটামিন বড়ি নিয়মিত সেবন করেন। দুনিয়াজুড়ে ওষুধের দোকানের ভিটামিনের কৌটার মূল ক্রেতা হলেন নারীরা। কিন্তু আদৌ কি তাঁরা সবাই ভিটামিনের অভাবে ভুগছেন? আর নারীর একটু বয়স বাড়লেই কি ভিটামিন বড়ি সেবন করা উচিত? এ বিষয়ে কয়েকটি পরামর্শ: ১। গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালীন নারীদের আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, ফলিক অ্যাসিডের চাহিদা বেড়ে যায়। এ সময় ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট প্রায় সবাইকেই খেতে বলা হয়। এতে কোনো সমস্যা নেই। ২। মেনোপজের পর নারীদের হাড় ক্ষয় বা অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। এ সময় তাঁদের দৈনিক ১ হাজার ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম ও ৮০০ ইউনিট ভিটামিন ডি খাওয়া উচিত। তবে সেটা সাধারণ খাবারের মাধ্যমেও খাওয়া যেতে পারে। যদি এমন হয় যে খাবারে ঘাটতি পূরণ হচ্ছে না, তব

প্রাকৃতিক ভাবে সমাধান করি, মশা তাড়াতে গিয়ে স্বাস্থ্য ঝুঁকি। Naturally, the health risks going away in mosquito.

Image
প্রাকৃতিক ভাবে সমাধান করি, মশা তাড়াতে গিয়ে স্বাস্থ্য ঝুঁকি। Naturally, the health risks going away in mosquito. বিষয় টি হাসিয়ে তুলবার মত কিন্তু একটি ছোট মশা আমাদের কতটাই না দৈড় দেওয়ায়। আমরা একটু সতর্ক হলে আমরা কিছুটা হলেও ভাল থাকতে পাড়ি। প্রতিবছর মশাবাহিত রোগে লক্ষ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হয়। বেশ কয়েক বছর ধরে প্রতি গ্রীষ্ম-বর্ষায় নিয়মিত ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দিচ্ছে। ইদানীং নতুন যোগ হয়েছে আরেক অসুখ—চিকুনগুনিয়া ভাইরাস। পাহাড়ি এলাকায় বেড়াতে গিয়ে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার নজিরও নিছক কম নয়। মোট কথা, মশা আমাদের জীবনে একটা বড় স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পরিণত হয়েছে। মশা তাড়ানোর জন্য আমরা নানা পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকি। যেমন মশার কয়েল, স্প্রে, ত্বকে লাগানোর লোশন ইত্যাদি। এগুলো ব্যবহার করতে গিয়ে আমরা আবার নতুন কোনো স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করছি না তো? ১। কয়েল: ১০০ বছর ধরে এশিয়া, আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে মশা তাড়ানোর কয়েল। এটি থেকে যে ধোঁয়া বেরোয়, তাতে বিদ্যমান রাসায়নিক উপাদান মশা তাড়াতে সাহায্য করে। কিন্তু এই ধোঁয়ায় ফরমালডিহাইড, হাইড্রোকার্বনসহ আরও কিছু উপা

যাত্রপথে জরুরি ওষুধ সামগ্রী সংঙ্গে রাখুন। Put on the passage of emergency medicines.

Image
যাত্রপথে জরুরি ওষুধ সামগ্রী সংঙ্গে রাখুন। Put on the passage of emergency medicines. নারীর টানে আমাদের গ্রামের বাড়িতে আমাদের সকলকেই যেতে হয়। সকল ধরনের প্রস্তুতি থাকা সত্তেও কিন্তু নিজেদের শরীর সুস্থ্য রাখার কথা একদম ভুলে যাই। ভাল করে পড়ুন। উৎসবে বাড়ি যাচ্ছেন। ছোট-বড় সবার জন্য নানা উপহার তো নিচ্ছেনই। কিন্তু বিপদ-আপদ-অসুস্থতার কথাও মনে রাখবেন। তাই সঙ্গে নেবেন কিছু জরুরি ওষুধপথ্যসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম। ক। ডায়াবেটিসের রোগীরা তাঁদের ইনসুলিন তো নেবেন, কিন্তু মনে রাখবেন, অতিরিক্ত তাপ ও রোদে ইনসুলিন নষ্ট হয়। থার্মোফ্লাস্ক থাকলে ভালো। নয়তো রেফ্রিজারেটর থেকে যাওয়ার আগমুহূর্তে বের করে একটি জিপার ব্যাগে রাখুন। এই ব্যাগটি রোদের মধ্যে বা বাসের নিচে লাগেজ রাখার গরম জায়গায় দেবেন না। যথেষ্ট সিরিঞ্জ ও সুইও সঙ্গে নিন। খ। হাঁপানি রোগীদের ইনহেলার নেওয়ার সময়ও একই নিয়ম। ইনহেলারের মধ্যে যথেষ্ট ওষুধ আছে কি না, ঝাঁকিয়ে পরখ করে দেখুন। যাঁদের শ্বাসকষ্ট বেশি হয়, তাঁরা নেবুলাইজার যন্ত্রও নিতে পারেন। কাজে আসবে। গ। যাঁরা নিয়মিত ওষুধ খান, যেমন উচ্চ রক্তচাপের বা হার্টের রোগী, তাঁরা যথেষ্ট ওষুধ