Posts

Showing posts from June 18, 2017

আপনার নাভিতে ২ ফোটা তেলই রোগমুক্তির উপায়। The way to get relief in your navel-free oil.

Image
আপনার নাভিতে ২ ফোটা তেলই রোগমুক্তির উপায়। The way to get relief in your navel-free oil. ছোট সময়ে মুরুব্বিদের কাছে শুনেছি নাভি হচ্ছে দেহের মূল, জন্ম সূত্র। পৃথিবীতে অনেক ধরনের চিকিৎসা এই নাভি দ্বারা হয়ে থাকে। কথায় বলে নাভি ঠিক ত সব ঠিক। দেখা যাক কি কি হয় এই নাভিতে? অসহ্য গাঁটে ব্যথা, হাঁটু ব্যথা, ঠাণ্ডা, ফ্লু, সর্দি ও ত্বকের সমস্যা দেখা দিলে দু’তিন ফোটা তেল নাভিতে ঢেলে দেখুন কী হয়! একদম মুহূর্তের মধ্যেই আপনার শরীর থেকে একে একে সব সমস্যা হাওয়া হয়ে যাবে। কী বিশ্বাস হচ্ছে না তো! তবে একাধিক গবেষণায় এমনটাই প্রমাণিত হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মাত্র দু’তিন ফোটা তেল নাভিতে ঢেলে মালিশ করে এসব সমস্যা সারিয়েছেন। আপনি জেনে অবাক হবেন, সনাতন চিকিৎসা পদ্ধতি মানুষ এখনও অনুসরণ করে এবং বিশ্বাসও করে। ওইসব সনাতন চিকিৎসায় দারুণ ফলও পাওয়া যায়। নির্দিষ্ট কয়েকটি তেল দু’তিন ফোটা নাভিতে ব্যবহার করলেই যাদুর মতো অনেক রোগ কমে যায় এবং এতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। তাহলে দেরি কেন? আসুন জেনে নেয়া যাক কোন তেল নাভিতে ব্যাবহারে আপনি কি কি রোগ সারাতে পারবেন; ১। ফাটা ঠোঁট ও গিরায় ব্যথা: আপন

চমকে যাবেন দুধ ও কলা একসাথে খেলে আপনার শরীরের কি উপকার করে জানেন। You will be surprised to eat milk and bananas together and know how to benefit your body.

Image
চমকে যাবেন দুধ ও কলা একসাথে খেলে আপনার শরীরের কি উপকার করে জানেন। You will be surprised to eat milk and bananas together and know how to benefit your body. তাই তাই তাই মামা বাড়ি যায় মামি দিল দুধ ভাত পেট ভরে খাই। আদিকাল থেকে দুধ ও কলা খাবার অভ্যাস রয়েছে আমাদের। এমন পরিবার পাওয়া যাবে যে বাড়িতে দুধ ভাত ছাড়া একদম চলে না।দুধ ভাত খাওয়া একটি ভাল অভ্যাস বলা যায়।দেহ ও মন কে স্বুস্থ্য রাখতে এর বিকল্প নেই। কিন্তু এখন আমরা দেখব এর বিষয়ে বিজ্ঞান কি বলে? দুধ পান কিংবা কলা খাওয়ার উপকারিতা সবারই জানা আছে৷ কিন্তু যদি দুটোই একই সাথে খাওয়া হয় তবে কিন্তু উপকারিতা বা লাভ আরো বেড়ে যায় তা কি লক্ষ্য করেছেন? এটিকে দুধ-কলা ডায়েট বলা হয়৷ ১৯৩৪ সালে ডা: জর্জ হারোপ দুধ-কলা ডায়েট প্রোগ্রাম তৈরি করেছিলেন। ১। ক্যালরি: এই খাবারটিতে প্রচুর ক্যালরি আছে৷ সাধারণত তিনটি কলা ও এক কাপ ফ্যাটমুক্ত দুধ খেতে হয়৷ কলা ও দুধ আগে পরেও খাওয়া যায়৷ এটি আপনার ত্বক মশৃণ করবে৷ তবে এর পাশাপাশি প্রচুর পানি পান করতে হয়৷এর দ্বারা আপনি দৈনিক এক হাজারের মত ক্যালরি পাবেন৷ প্রতিটি কলায় ১০০ ক্যালরি শক্তি থাকে৷ আর এক কাপ দুধে

কটনবাড মৃত্যুরও কারণ হতে পারে । cotton-buds could be the cause of death.

Image
কটনবাড মৃত্যুরও কারণ হতে পারে । cotton-buds could be the cause of death. could be the cause of death. আমাদের মনের অজানতে কত কি ভুল করি তার মাঝে কটনবাড অন্যতম।এরিয়ে যাবেন না। আমাদের দেশে সিগারেটের মতো কটন বাডের বক্সেও সতর্কতামূলক বাণী লেখা এখন সময়ের দাবি মাত্র। কটনবাড দিয়ে কান পরিষ্কারের অভ্যাস অনেকেরই থাকে। কটন বাড ব্যবহার আবার অনেকের কাছে নেশা হয়ে যায়। কারণে-অকারণে কানের ভিতরে কটনবাড না দিলে কিছুতেই যেন শান্তি মেলে না। কিন্তু আমরা অনেকেই হয়তো জানি না, কটন বাডের ব্যবহার কানের জন্য কতবড় ক্ষতির কারণ হতে পারে। কটনবাডের ব্যবহারে কানের ক্ষতি তো হয়ই, এমনকি এটার মাত্রাতিরিক্ত ব্যাবহার আমাদের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটাতে পারে।সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, কটনবাডের ব্যবহারে কানের স্থায়ী ক্ষতি হতে পারে। কানের প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হয়ে স্থায়ীভাবে বধির হয়ে যেতে পারেন আপনি। আমেরিকাতে যত মানুষ কানের সমস্যা নিয়ে ডাক্তারের কাছে আসেন তাদের অধিকাংশেরক্ষেত্রে দেখা গেছে কটনবাডের ব্যবহারজনিত জটিলতার কারণেই তাদের কানে সমস্যা দেখা দিয়েছে। আমেরিকা, কানাডা ও ব্রিটেনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ই

চুল যত্নে রাখুন আদা ব্যবহার করে Use ginger to keep hair well.

Image
চুল যত্নে রাখুন আদা ব্যবহার করে Use ginger to keep hair well. লেখাটি নারীদের জন্য বিশেষ ভাবে কার্যকরি । ভাল করে পড়ুন এবং ব্যবহার করুন ফল পেয়ে যাবেন হাতে হাতে। কখনো আদাকে কাজে লাগিয়ে চুল ভালো করার কথা শুনেছেন? শুনতে একটু আজব লাগলেও একথা ঠিক যে চুল ভালো রাখতে আদার কোনো বিকল্প নেই। তাই নারীদের এই লেখাটি পড়া খুব দরকার। সৌন্দর্য বাড়াতে আমরা অনেকেই নানা ধরনের ঘরোয়া চিকিৎসার সাহায্য নিয়ে থাকি। একথা সত্যি যে কিছু ক্ষেত্রে ঘরোয়া পদ্ধতি তথাকথিত আধুনিক পদ্ধতিগুলির থেকে অনেক বেশি কার্যকর হয়। উদাহরণ হিসাবে আদার কথা ধরুণ। এটি ব্যবহার করা সহজ, আর এর গুণাগুণ তো প্রশ্নাতিত। তাই নানাবিধ চুলের অসুবিধায় যদি আপনার জীবন দুর্বিসহ হয়ে ওঠে তাহলে এক্ষুনি পড়ে ফেলুন এই লেখাটি ১. চুল পড়া কমায়: আদার মূল নিয়ে স্কাল্পে ঘষুন। দেখবেন চুল পড়া কমে যাবে। পরিমাণ মতো আদা নিয়ে তা মাথায় ভালো করে ঘষে ১৫ মিনিট রেখে দিন। তারপর ভালো করে চুল ধুয়ে ফেলুন। চুল ধুয়ে ফেলার পরে অল্প করে কন্ডিশনার লাগাতে ভুলবেন না। এই পদ্ধতিতে কয়েক মাস চুলের পরিচর্যা করলেই দেখবেন চুল পড়া কমতে শুরু করেছে। ২. খু

নতুন সম্ভাবনা হৃদ্রোগ প্রতিরোধে কোলেস্টেরল কমানোর টিকা। New chances of vaccinating cholesterol in preventing heart disease.

Image
নতুন সম্ভাবনা হৃদ্রোগ প্রতিরোধে কোলেস্টেরল কমানোর টিকা। New chances of vaccinating cholesterol in preventing heart disease. বিজ্ঞান আমাদের বেগ দিয়েছে কিন্তু আবেগ কেঁড়ে নিয়েছে।আবিস্কার করেছে নতুন নতুন কত স্বপ্ন বাস্তবায়নের যন্ত্র। পৃথিবীর এখন কার নতুন গল্প হৃদরোগের প্রতিরোধে কোলেস্টেরল কমাবার জন্য টিকা।নিশ্চিত উপকৃত হবে বিশ্বের কোটি কোটি জন সাধারন। ব্লক হয়ে যাওয়া ধমনি রক্তপ্রবাহে বাধা দেয়। হৃদ্রোগের ঝুঁকি বা রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে আমরা কী না করি। সকাল-সন্ধ্যা হাঁটাহাঁটি, বাড়তি পরিশ্রম করি। সবচেয়ে কষ্টকর হয় খাবার নিয়ন্ত্রণ করা। হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে অনেককেই একে একে পছন্দের খাবারগুলো বাদ দিতে হয়। আরো কত কি যে করতে হয়। এবার মানবদেহের হৃদ্রোগ প্রতিরোধে কোলেস্টেরল কমানোর টিকা আবিষ্কারের সাফল্য দাবি করেছেন গবেষকেরা। আবিষ্কারকৃত নতুন এই টিকার মূল কাজ হবে, এটি ধমনিতে চর্বি জমতে বাধা দেবে। এই টিকা নিলে স্ট্রোক, বুকব্যথা ও হৃদ্রোগের ঝুঁকি কাটাতে রোজ রোজ ওষুধ আর খেতে হবে না আমাদের। ভিয়েনার মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা চালিয়ে এ গবেষণায় সফলতা প

ফুসফুসের ক্যানসার কেন? Why is lung cancer?

Image
ফুসফুসের ক্যানসার কেন? Why is lung cancer? মৃত্যুর আরেক নাম ক্যানসার কারন ক্যানসার হেলে মৃত্যু নির্ধারিত। সাধারনত ধূমপানের কারণে ফুসফুসের ক্যানসার হয়। মূলত পুরুষেরা এই রোগের শিকার হন বেশি—এমন ধারণার প্রচলন আছে। তবে নারী ও অধূমপায়ীদেরও ফুসফুসের ক্যানসার হতে পারে। পরিবেশ থেকে নানা মন্দ উপাদান শ্বাসের মাধ্যমে ফুসফুসের ভেতর ঢুকে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি করে। যাঁরা অ্যাসবেসটস ও নানা ধরনের রাসায়নিক কারখানায় ও প্রচুর ধুলাবালিতে কাজ করেন, তাঁদেরও এই অসুখ বেশি হয়। বংশগত প্রভাবও আছে। বিশ্বজুড়ে নারীদের মধ্যে ধূমপান ও তামাক সেবনের প্রবণতা বাড়ছে। শিল্পকারখানা ও যানবাহনের নির্গত ধোঁয়া, বিভিন্ন রাসায়নিক (যেমন: ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম, অ্যাসবেসটস) নারী-পুরুষ নির্বিশেষে যে কারও ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। নারী ও অধূমপায়ীদের ফুসফুসে ভিন্ন ধরনের ক্যানসার (যেমন: স্মল সেল কারসিনোমা) বেশি হতে দেখা যায়। এ ছাড়া মানবদেহের অন্য কোনো অংশে ক্যানসার হলে সেটা সহজেই ফুসফুসে ছড়াতে পারে। যেমন: নারীদের স্তন ক্যানসার। ফুসফুসের প্রদাহ, যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া হওয়ার পর আক্রান্ত স্থানে পরবর্তী সময়ে ক্যানসা

নতুন রোগ মেনিনজাইটিস নিয়ে কিছু কথা। New diseases, some talk about meningitis.

Image
নতুন রোগ মেনিনজাইটিস নিয়ে কিছু কথা। New diseases, some talk about meningitis. নামটি আপনাদের কাছে নতুন মনে হলেও বিশ্বে বিষয়টি একদম নতুন নয়। এই রোগটি খুব ভয়াবহ বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায়। বিস্তারিত জানতে সম্পূন লেখনিটা পড়ুন। মেনিনজাইটিস এমন একটি রোগ, যেখানে জীবাণু মস্তিষ্কের এবং মেরুরজ্জুর আবরণীকে আক্রমণ করে। রোগটির ভয়াবহতার মুখ্য কারণ হলো, যখন রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায় তখন চিকিৎসার জন্য সময় থাকে ২৪ ঘণ্টারও কম। নানাবিধ কারণে মেনিনজাইটিস হতে পারে, যার মাঝে রয়েছে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের সংক্রমণ, আঘাত, ক্যানসার এমনকি কোনো কোনো বিশেষ ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও। প্রতিবছর বিশ্বে ১ দশমিক ২ মিলিয়ন মানুষ মেনিনজাইটিসে আক্রান্ত হয়। দারিদ্র্য, ঘনবসতি এবং যথোপযুক্ত প্রতিরোধব্যবস্থা না থাকায় উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এর প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যাচ্ছে। প্রাথমিক লক্ষণ থেকে মেনিনজাইটিস শনাক্ত করা কষ্টকর। আর শনাক্ত করা গেলেও প্রায় ১০ শতাংশ ক্ষেত্রে রোগী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মাঝে মৃত্যুবরণ করে আর ২০ শতাংশ রোগী বেঁচে গেলেও প্রতিবন্ধিতা বরণ করে নিতে হয়। ৫ বছরের নিচে শিশুরা আর ১৫-১৯ বছরের কি

আমাদের কেন এত ‘টেস্ট’ দেন চিকিৎসক/স্যার ? Why did we give so much 'test' to the doctor / sir?

Image
আমাদের কেন এত ‘টেস্ট’ দেন চিকিৎসক/স্যার ? Why did we give so much 'test' to the doctor / sir? বিষয়টি আমাদের কাছে ব্যবসা বলে মনে হলেও বিষয় টি সেই রকম নয়।প্রাইভেট কিছু হাসপাতালে হয়তোবা এইরকম খানিকটা হতে পারে তবে সব ক্ষেত্রে নয়।আসলে বিষয়টি কি দেখা যাক?  চিকিৎসা নিতে গেলে প্রায়ই চিকিৎসকেরা আমাদের নানা শারীরিক পরীক্ষা (টেস্ট) করতে দেন। আমরা বুঝি না কেন এসব পরীক্ষা করা হচ্ছে? রোগের চিকিৎসায় এটি কতটা কাজে লাগবে? গুরুত্ব না বুঝে অনেক রোগী হয়তো ঠিকভাবে সব পরীক্ষা করেন না। কিন্তু সঠিক চিকিৎসার জন্য এসব শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আগের দিনে কেবল রোগের লক্ষণ ও উপসর্গ দেখেই চিকিৎসকদের রোগনির্ণয় করতে হতো। এখন উন্নত প্রযুক্তি ও নানা পরীক্ষার সুযোগ থাকায় অনেক সহজে ও নিখুঁতভাবে রোগনির্ণয় করা যায়। প্রাথমিকভাবে সংক্রমিত রোগে রক্তকণিকাগুলোর পরিবর্তন, ইএসআর, প্রস্রাবের রুটিন মাইক্রোস্কোপিক পরীক্ষা বা সাধারণ এক্স-রে চিকিৎসককে অনেক কিছু বুঝতে সাহায্য করে। বারবার পরীক্ষা করতে গিয়ে অনেক সময় রোগীর মনে হতে পারে কেন একবারেই সব পরীক্ষার কথা তাঁকে বলা হয়নি। কিন্তু ব্যাপ

চিকুনগুনিয়া তো সেরেছে কিন্তু ব্যথা সারেনি।কি করবেন? Chikunagunya fever is good but pain is not good. What will you do?

Image
চিকুনগুনিয়া তো সেরেছে কিন্তু ব্যথা সারেনি।কি করবেন? Chikunagunya fever is good but pain is not good. What will you do? গ্রীষ্মের শুরু থেকেই ঢাকাসহ বড় শহরগুলোতে দেখা দিয়েছে চিকুনগুনিয়া। অতি অল্প সময়ে অধিকসংখ্যক মানুষকে একই সঙ্গে আক্রান্ত করতে পারা এই ভাইরাসের এক অনন্য বৈশিষ্ট্য। জ্বর, র্যাশের সঙ্গে প্রচণ্ড গিরাব্যথা ও পেশিব্যথার কারণে এ রোগের আরেক নাম ল্যাংড়া জ্বর। কিন্তু জ্বর ও প্রাথমিক উপসর্গ সেরে যাওয়ার পরও বেশ কিছুদিন পর্যন্ত এই গিরাব্যথার স্থায়িত্ব, কখনো কখনো সম্পূর্ণ সেরে যাওয়ার পর আবার নতুন করে গিরা ফোলা বা ব্যথা দেখা দেওয়ায় ঘাবড়ে যাচ্ছেন অনেকে। কেউ ভাবছেন এটা নতুন কোনো অসুখ, আবার ছুটছেন চিকিৎসকের কাছে। কেউ ভাবছেন চিকুনগুনিয়া হয়তো সন্ধি হাড় একেবারেই নষ্ট করে দিল। এমনিতে ভাইরাসজনিত রোগে ব্যথানাশক ব্যবহার করা প্রায় নিষেধ, কিন্তু এই প্রচণ্ড ব্যথা-বেদনা সামাল দেবেন কীভাবে? আর জ্বর সেরে যাওয়ার পনেরো দিন, এক মাস এমনকি তার বেশি সময় পর্যন্ত ব্যথা-বেদনা না সারা কি অন্য কোনো রোগ বা বাতের লক্ষণ? চিকুনগুনিয়াজনিত ব্যথা-বেদনার উপসর্গগুলোকে স্থায়িত্বের ওপর নির্ভর করে তিন

শিশুর ত্বকে রয়েছে যত সমস্যা। Problems with the baby's skin.

Image
শিশুর ত্বকে রয়েছে যত সমস্যা। Problems with the baby's skin. শিশুর ত্বক কোমল ও সংবেদনশীল বলে তাতে সংক্রমণও বেশি হয়। কিছু সতর্কতা অবলম্বন করলে এই সমস্যা থেকে রেহাই মিলবে। শিশুরা ছোটাছুটি করে বলে ঘাম বেশি হয়। স্কুল থেকে ফিরলে পুরো শরীর ঘামে ভেজা থাকে। এ থেকে ফাঙ্গাস ও একজিমা হতে পারে। অবশ্য বংশগত ও অন্যান্য কারণেও একজিমা হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে একজিমার জন্য দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। আজকাল অল্প বৃষ্টিতে রাস্তায় পানি জমে। এই নোংরা পানি থেকেও শিশুদের ত্বকে ছত্রাকসহ বিভিন্ন সমস্যা হয়। ছত্রাকের সংক্রমণ একজনের থেকে অন্যজনে ছড়াতে পারে। আক্রান্ত স্থানে মলম লাগানোর জন্য বা অন্য কোনো কারণে হাত দিলে সাবান দিয়ে হাত দ্রুত ধুয়ে নিন। শিশুদের ত্বকের আরেকটি সমস্যার নাম ঘামাচি। নবজাতক ও ছোট শিশুদের এটি বেশি হয়। ঠান্ডা লাগবে মনে করে এদের মোটা কাপড় পরানো হয়। আলো-বাতাসপূর্ণ শীতল পরিবেশে রাখলে এমন ঘামাচি থেকে মুক্তি মেলে। ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করলেও উপকার মেলে। গরম আর আর্দ্র আবহাওয়ায় শিশুদের স্কেবিস নামের আরেক ধরনের অসুখ হয়। এতে আঙুলের ফাঁক, কুঁচকি প্রভৃতি স্থানে ঘা হ

বারবার গলা শুকিয়ে যায়। কি করবেন? Due to repeated throat drying. What will you do?

Image
বারবার গলা শুকিয়ে যায়। কি করবেন? Due to repeated throat drying. What will you do? বারবার মুখ ও গলা শুকিয়ে এলে অনেকে ভাবতে শুরু করেন ডায়াবেটিস হয়েছে। কিন্তু ডায়াবেটিস ছাড়াও নানা কারণে এমন সমস্যা হতে পারে। গরমের সময় আমরা ত্বকের মাধ্যমে প্রচুর পানি হারাই, তাই শরীরে দ্রুত পানিশূন্যতা দেখা দেয়। তখন মস্তিষ্কের বিশেষ অংশ সক্রিয় হয়ে ওঠে, পিপাসা পায়। মুখ-জিব-গলা শুকিয়ে আসে। প্রচুর পিপাসা লাগে। এটা স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রতিক্রিয়া। তাই খুব গরমে বা ঘাম হলে মুখ-জিব-গলা শুকিয়ে আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কারও যদি এই শুষ্কতা বাড়াবাড়ি রকমের দেখা দেয়, যথেষ্ট পানি পান করার পরও মুখ বারবার শুকায়, তাহলে প্রথমেই লক্ষ করুন আপনি কোনো ওষুধ খাচ্ছেন কি না। খুবই সাধারণ কিছু ওষুধের প্রতিক্রিয়ায় মুখ ও গলা শুকায়। যেমন: অ্যান্টিহিস্টামিন বা অ্যালার্জির ওষুধ এবং সর্দিকাশি, ডায়রিয়া বা স্মৃতিভ্রম রোগে ব্যবহৃত ওষুধ। বারবার তৃষ্ণা পেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়েছে কি না অবশ্যই পরীক্ষা করা উচিত।  দাঁত ও মুখগহ্বরের সাধারণ কিছু সমস্যায় মুখ শুকাতে পারে। যেমন: দাঁত ক্ষয়, মাড়ির প্রদাহ। যাঁদের নাক বন্ধ থাকে

ভাজা পোড়ায় খাবারে জ্বালাপোড়া। কি করবেন? Fried food burns. what will you do?

Image
ভাজা পোড়ায় খাবারে জ্বালাপোড়া। কি করবেন? Fried food burns. what will you do? খাবারে জ্বালাপোড়া রোজার সময় ইফতার ও সাহরিতে থাকে নানা পদের খাবার। মুখরোচক নানা খাবারের সঙ্গে থাকে বিভিন্ন ভাজাপোড়াও। আর এতেই ঘটে বিপত্তি। অনেক সময় পানিশূন্যতা বা অ্যাসিডিটির সমস্যা দেখা দেয়। কিন্তু একটু বাছবিচার করে খেলেই এড়ানো যায় এসব শারীরিক সমস্যা। এতে করে রোজায় সারা দিনের না খাওয়ার পরও চাঙা থাকে শরীর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক খুরশীদ জাহান বলেন, কিছু ভাজাপোড়া খাবার তো খাওয়া হয়ই। কিন্তু সারা দিন রোজা রাখার পর অনেকে বেশি পরিমাণে এ ধরনের খাবার খান। এতে করে অনেকের হাইপার-অ্যাসিডিটি হয়, অনেকের আবার পেটের সমস্যা দেখা দেয়। কেউ কেউ ডায়রিয়াতে আক্রান্ত হোন। তাই শর্করা, আমিষ ও পুষ্টিকণার ভারসাম্যপূর্ণ খাবার খাওয়া প্রয়োজন। বাসায় কম তেলে তৈরি খাবার খাওয়া সবচেয়ে ভালো। তা সম্ভব না হলে ভাজাপোড়া কমিয়ে হালকা খাবার বেছে নিতে হবে। দই, চিড়া, ফল—এসব খাওয়া স্বাস্থ্যকর। রোজার সময় সারা দিন না খাওয়ার কারণে অনেকের শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেয়। দেখা যায়, ইফতারের সময় শরীর অবসন্ন হয়

এখুনি জেনে নিন উচ্চতা অনুযায়ী একজন নারী বাপুরুষের আদর্শ ওজন কত হওয়া উচিৎ। Find out, according to the height, what should be the standard weight of a man or a woman.

Image
এখুনি জেনে নিন উচ্চতা অনুযায়ী একজন নারী বাপুরুষের আদর্শ ওজন কত হওয়া উচিৎ। Find out, according to the height, what should be the standard weight of a man or a woman. ওজন কম বা বেশি দুটই শরীলের জন্য ক্ষতি কর। জেনে নিন উচ্চতা অনুযায়ী নারী পুরুষের আদর্শ ওজন। আমরা কোনো কিছু না ভেবে শুধু দেখেই কাউকে মোটা বা চিকন বলে থাকি। আসলে কিন্তু ব্যাপারটি মোটেই তা নয়। চিকিৎসা বিজ্ঞান মতে বডি মাস ইনডেক্স বা বিএমআই নির্ণয় করে কাউকে রোগা বা মোটা বলা হয়ে থাকে। উচ্চতার সাপেক্ষে প্রতিটি মানুষের আছে একটি আদর্শ ওজন।  ধারনা করা হয় যে ওজন যদি এই আদর্শ মাত্রায় থাকে, অর্থাৎ এর চাইতে বেশি বা কম না হয়ে থাকে, তাহলে মানুষটি সুস্থ দেহের অধিকারী। এবং রোগ বালাই হবার সম্ভাবনা কম। আদর্শ ওজন নির্ণয়ের পদ্ধতিতে একজন ব্যক্তির ওজন কিলোগ্রামে মাপা হয় এবং উচ্চতা মিটারে মাপা হয়। এবার ওজনকে উচ্চতার বর্গফল দিয়ে ভাগ করা হয়। এই ভাগফলকে বলে বিএমআই। বিএমআই ১৮ থেকে ২৪-এর মধ্যে হলে স্বাভাবিক। ২৫ থেকে ৩০-এর মধ্যে হলে স্বাস্থ্যবান বা অল্প মোটা, ৩০ থেকে ৩৫-এর মধ্যে হলে বেশি মোটা। আর ৩৫-এর ওপরে হলে অত্যন্

১২ টি লক্ষন পড়ে বুঝে নিন আপনি কখনোই ধনী হবেন না। See 12 signs, and understand that you will never be rich.

Image
১২ টি লক্ষন পড়ে বুঝে নিন আপনি কখনোই ধনী হবেন না। See 12 signs, and understand that you will never be rich. you will never be rich সাধারনত আমরা কেহই অকর্মা নই। ধরে নিন, আপনি বেকার নন, কাজকর্ম করেন। আয়-রোজগারও নেহাত কম নয়। তা-ও যা আয় হচ্ছে, মাস শেষে তাকিয়ে দেখছেন, হাতে আর কিছুই নেই। প্রতি মাস শেষে টানা টানি করতে হয়।বড় কোন ঝামেলা মেটাতে ঋণ করতে হয়। কিন্তু এ যেনো দিন এনে দিন খাওয়ার মতই অবস্থা। মনে প্রশ্ন আসতে পারে, সব সময়ই কি এমন দরিদ্র দশায় কাটবে? যদি এগুলোর কোনোটি বা কিছু আপনার মধ্যে থেকে থাকে, তাহলে বুঝবেন—ধনী হওয়া আসলে সম্ভব নয় আপনার পক্ষে! ১। নির্দিষ্ট সময় আর দিনের বিষয়ে ভিত্তি করে আপনি পারিশ্রমিক পেতে চান। ধনী এবং সফল ব্যক্তিরা তাঁদের কাজের ফলাফলের ভিত্তিতে পারিশ্রমিক চান। ২। অর্থ উপার্জনের জন্য আপনার তেমন নির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য নেই। ৩। আপনি সবকিছুর আগে আগে খরচ করেন। এর পর যতটুকু অবশিষ্ট থাকে, সেটাই সঞ্চয় করেন। ৪। আপনি বিশ্বাস করে বসে আছেন যে আপনার পক্ষে কখনোই ধনী হওয়া সম্ভব নয়! ৫। আপনি সঞ্চয়ের ওপর অনেক বেশি গুরুত্ব দেন, কিন্তু আয়ের বিষয়ে গুরুত্ব দেন

‘কখন কখন ঘুমের মধ্যে হঠাৎ মনে হচ্ছে পড়ে যাচ্ছেন’…. কেন মনে হয়? জানলে আঁতকে উঠবেন। 'Whenever it seems to be falling asleep suddenly ...' why think? If you know, you will get worried.

Image
‘কখন কখন ঘুমের মধ্যে হঠাৎ মনে হচ্ছে পড়ে যাচ্ছেন’…. কেন মনে হয়? জানলে আঁতকে উঠবেন। 'Whenever it seems to be falling asleep suddenly ...' why think? If you know, you will get worried. falling asleep suddenly সারাদিনের কাজ শেষে এবার ঘুমোবেন বলে গিয়েছেন বিছানায়। যেই চোখটা লেগে এলো ওমনি যেন মনে হল আপনি পড়ে যাচ্ছেন! চমকে জেগে উঠলেন। এমন কি ঘটেছে কখনো? ঘটে থাকলে অবাক হবেন না। কারণ মনোবিজ্ঞানীরা বিভিন্ন গবেষণার ফলাফলে দেখেছেন, প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৭ জনের সাথে ঘটে এই ঘটনা। - যাদের এই অভিজ্ঞতা আছে তাদের অধিকাংশই একে ব্যাখ্যা করেন হঠাৎ পড়ে যাওয়া, লাফ দেওয়া বা শূন্যে পড়ে যাওয়া হিসেবে। অনেকেই নির্বিঘ্নভাবে ঘুমিয়ে যান আবার অনেকে চমকে জেগে ওঠেন। ভীষণ ভয়ের একটা অনুভূতি ঘিরে ধরে তাদের কয়েক মূহূর্তের জন্য। - মানুষের এমন অদ্ভুত অনুভূতি হওয়ার কারণ কী?অনেকেই বলতে চান, শরীর থেকে আত্মা বেড়িয়ে যাওয়ার সময় আমাদের এই অনুভূতি হয়। অনেক বলেন, অশুভ কোন শক্তি ভর করে আমাদের ওপর। এই উভয় অনুমানই ভুল। বিজ্ঞানীরা এর প্রকৃত কারণ বের করেছেন। যদিও বিভিন্ন গবেষণায় বিজ্ঞানীরা ভিন্ন ভিন্ন সিদ্ধান্তে এ

লিভার নষ্ট হওয়ার কারন বা পঁচে যাওয়ার কারন জানেন কি? এখুনি জেনে নিন লিভার নষ্টের ৯ কারণ । Do you know the cause of liver damage? Now know the cause of liver damage 9.

Image
লিভার নষ্ট হওয়ার কারন বা পঁচে যাওয়ার কারন জানেন কি? এখুনি জেনে নিন লিভার নষ্টের ৯ কারণ । Do you know the cause of liver damage? Now know the cause of liver damage 9. liver damage লিভার কেন নষ্ট হয় বা পঁচে যায় জানেন কি?? লিভার নষ্টের ৯ কারণ এখুনি জেনে নিন- মানুষের দেহের প্রধান অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলোর মধ্যে অন্যতম হল লিভার। দেহের স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনায় লিভারের সুস্থতা অনেক জরুরী। কিন্তু কিছু বাজে অভ্যাসের কারণে প্রতিনিয়ত মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে লিভার। এরই ফলাফল হিসেবে লিভার ড্যামেজের মতো মারাত্মক সমস্যায় ভুগতে দেখা যায় অনেককেই। এই অঙ্গটি নষ্ট হওয়ার পিছনে কারণগুলি দেখে নেওয়া যাক ১) দেরি করে ঘুমোতে যাওয়া এবং দেরি করে ঘুম থেকে ওঠা দুটোই লিভার নষ্টের কারণ। এতে শারীরিক চক্রের সম্পূর্ণ উল্টোটা ঘটতে থাকে এবং তার মারাত্মক বাজে প্রভাব পরে লিভারের উপরে। ২) অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠেও কুড়েমি করে প্রস্রাবের বেগ হলেও বাথরুমে না গিয়ে তা চেপে শুয়েই থাকেন। এতে লিভারের উপরে চাপ পড়ে এবং লিভার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারায়। ৩) অতিরিক্ত খাওয়াদাওয়া করা লিভারে