Treatment is possible through eye-treatment for eye pain.চোখের ব্যথার জন্য সাধারণ চিকিৎসা মাধ্যমে প্রতিকার করা সম্ভব।

চোখের ব্যথার জন্য সাধারণ চিকিৎসা মাধ্যমে প্রতিকার করা সম্ভব।
Treatment is possible through eye-treatment for eye pain.


স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবাসাইটে জানানো হয়, চোখে ব্যথা হলে প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে এসব পন্থা অবলম্বন করে সহজেই নিরাময় করা যায়। তবে সমস্যা বেশি হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।


ঠাণ্ডা পানির ব্যবহার নিশ্চিত করুনঃ
কনজাংটাইভ বা চোখের সাদা অংশের প্রসারিত রক্তনালীগুলোর কারণে চোখ লাল হয়ে থাকে। ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিয়ে চোখের এই যন্ত্রনাদায়ক রক্তনালীগুলো শিথিল করার মাধ্যমে লালভাব দূর করা যেতে পারে। এছাড়াও পরিষ্কার কাপড়ে বরফের টুকরা নিয়ে আক্রান্ত চোখে ব্যবহার করলেও উপকার পাওয়া যায়।

কান্না করলে চোখের উপকার হয়ঃ
চোখ ব্যথা সারাতে কান্নাকাটিও করতে পারেন। চোখের পানি মূলত হালকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট, যা চোখের ব্যকটেরিয়ার ধুয়ে ফেলতে সাহায্য করে। পাশাপাশি এটি চোখ আদ্র রাখে, ফলে চোখে ঘর্ষণের ফলে তৈরি ব্যথা কম হয়।

অ্যাপল সাইডার ভিনিগার ব্যবহারঃ
একই পরিমাণ পানি ও অ্যাপল সাইডার ভিণিগার মিশিয়ে তুলার বলের সাহায্যে চোখের পাতায় মাখিয়ে নিতে হবে। অ্যাপল সাইডার ভিনিগারের মাইক্রোবায়াল উপাদান ব্যকটেরিয়া ধ্বংস করতে সহায়ক।

ঠাণ্ডা চামচ এর ব্যবহারঃ
বরফশীতল পানিতে দুতিন জোড়া চামচ ডুবিয়ে রাখে সেটা চোখের উপর ধরে রাখুন। চামচের ঠাণ্ডাভাব ফুরিয়ে গেলে চামচ পরিবর্তন করে নিতে হবে।

শসা গোল করে কেটে ব্যবহার করুনঃ
চোখের নিচের কালোদাগ ও ফোলাভাব দূর করতে সহায়ক এটা সবারই জানা। পাশাপাশি রূপচর্চায় যেভাবে ব্যবহার করা হয় সেভাবে ব্যবহার করলে চোখের ব্যথাও দূর করে এই সবজি।

গ্রিন টি ব্যাগ ব্যবহারঃ
চোখ ব্যথার সবচাইতে যন্ত্রনাদায়ক উপসর্গগুলো থেকে মুক্তি দেয় গ্রিন টি’য়ের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল উপাদান।
এক কাপ গরম পানিতে গ্রিন টি ব্যাগ ডুবিয়ে রাথতে হবে যতক্ষণ না গরম পানি ঘরের তাপমাত্রায় আসে। পরে কাপটি কয়েক মিনিট ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে। তারপর টি ব্যাগ থেকে বাড়তি পানি বের করে নিয়ে টি ব্যাগটি বন্ধ চোখের উপর রাখতে হবে।

অ্যালোভেরা জেল এর ব্যবহারঃ
জ্বলা, প্রদাহ ও আরও অনেকরকম ত্বকের সমস্যা দূর করতে সহায়ক অ্যালোভেরা জেল। চোখ ব্যথার উপসর্গ দূর করতেও এটা কার্যকর। পাতা থেকে জেল বের করে তা কয়েক মিনিট ফ্রিজে ঠাণ্ডা করে চোখের পাতায় মাখতে পারেন।

গোলাপ জল এর ব্যবহারঃ
একটি তুলার বল দিয়ে বন্ধ চোখে গোলাপ জল মাখানোর মাধ্যমে চোখ ব্যথার উপসর্গ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

দুধ ও মধু অন্যতম উপাদান চোখের জন্যঃ
দুধে আছে শীতলকারী উপাদান আর মধু একটি সুপরিচিত অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল এজেন্ট। দুধ ও মধু একত্রে মিশিয়ে ব্যবহার করলে ব্যথা ও প্রদাহ কমে তাৎক্ষনিকভাবে।
এক টেবিল-চামচ কুসুম গরম দুধে এক ফোঁটা মধু মিশিয়ে ড্রপারের সাহায্যে চোখে ব্যবহার করতে পারেন।



Comments

Popular posts from this blog

দাদ-হাজা-চুলকানির চোটে জেরবার? এগুলো সারিয়ে তুলুন এই ৮ টি ঘরোয়া পদ্ধতি Dada-Haza-itchana small to save? Correct these 8 domestic methods.

Imgamma - Download V2 - PIN (CH)

চিকুনগুনিয়া তো সেরেছে কিন্তু ব্যথা সারেনি।কি করবেন? Chikunagunya fever is good but pain is not good. What will you do?