Posts

Imgamma - Download V2 - PIN (CH)

Image
THIS OFFER JUST FOR YOU!! Imgamma - Download V2 - PIN (CH) Imgamma - Download Enjoy your life with us CLICK HERE Imgamma.Com - Info Imgamma receives about 1,550 unique visitors. According to Alexa Traffic Rank imgamma.com is ranked number 239,273 in the world and 0.00031% of global Internet users visit it. Site is hosted in Netherlands and links to network IP address 95.170.66.211. This server doesn't support HTTPS and doesn't support HTTP/2.                    This Offer Just for you Click Here!   Thanks for complete this job !! NB. It is not harmful for you! 

আপনার এই ৪টি নিত্যব্যবহার্য জিনিসেই লুকিয়ে রয়েছে ক্যানসারের বীজ,সাবধান!

Image
আপনার এই ৪টি নিত্যব্যবহার্য জিনিসেই লুকিয়ে রয়েছে ক্যানসারের বীজ, সাবধান! এই ৪টি নিত্যব্যবহার্য জিনিসেই – প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর, অর্থাৎ রোগের চিকিৎসার তুলনায় রোগ প্রতিরোধ ভাল— ক্যানসারে ক্ষেত্রে এই নীতি মেনে চলাই শ্রেয়। ক্যানসার এমন একটি রোগ, যাকে নিশ্চিতভাবে সারাবার মতো ওষুধ এখনও চিকিৎসাবিজ্ঞানের অধরা। কাজেই প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর, অর্থাৎ রোগের চিকিৎসার তুলনায় রোগ প্রতিরোধ ভাল— ক্যানসারে ক্ষেত্রে এই নীতি মেনে চলাই শ্রেয়। সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড অ্যাসোসিয়েশন অফ প্রিভেনশন অফ ক্যানসার নামের সংস্থার স্বাস্থ্যবিষয়ক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে এমন ৪টি দৈনন্দিন ব্যবহার্য জিনিসের তালিকা, যেগুলির নিয়মিত ব্যবহারের ফলে ক্যানসারের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। কোন ৪টি জিনিস? আসুন, জেনে নেওয়া যাক— ১. কৃত্রিম চিনি: স্যাকারিন জাতীয় কৃত্রিম চিনিতে থাকে অ্যাকেসুফ্লেম কে— যা শরীরে টিউমার তৈরির কারণ হিসেবে কাজ করে, অ্যাসপারটেম— যা স্কিন ক্যানসারের অন্যতম কারণ, স্যাখারিন— যা রেচনতন্ত্রের ক্যানসার সৃষ্টি করে, এবং সর্বিটল— যা পেটের নানা সমস্যার কারণ। কাজেই কৃত্রিম চিনি দূরে সরিয়ে রেখে, প্রা

ভোক্তা হিসেবে আপনার অধিকার।

Image
ভোক্তা হিসেবে আপনার অধিকার কোনো হোটেল বা রেস্তোরাঁয় খেতে গেলেন। খাওয়ার সময় আপনার কাছে মনে হলো খাবারটি বাসি বা পচা কিংবা মেয়াদোত্তীর্ণ। আপনি তাৎক্ষণিক হোটেল বা রেস্তোরাঁর কর্তৃপক্ষকে জানালেন বিষয়টি। কিন্তু তারা পাত্তা দিল না অভিযোগটির। উল্টো দাম দিয়ে কেটে পড়ার জন্য বলল। কিন্তু এত দাম দিয়ে খাবার খেতে এলেন তা কি আর এমনি এমনি ছেড়ে দেবেন? কিন্তু মনে মনে ভাবতে লাগলেন কীই-বা করার আছে আপনার? কিন্তু আপনি হয়তো জানেন না যে এ ধরনের অভিযোগের প্রতিকার পাওয়ার ব্যবস্থা আছে। শুধু পচা, বাসি বা ভেজাল খাবারের জন্য নয় বরং ভোক্তা হিসেবে আপনি যেকোনো ক্ষেত্রে প্রতারণার শিকার হলে বা ঠকে গেলে আইনের আশ্রয় নিতে পারেন। শুধু তা-ই নয়, প্রতিকারের পাশাপাশি আপনি পাবেন ক্ষতিপূরণও। যেসব কারণে আইনের আশ্রয় নিতে পারবেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ অনুযায়ী বিক্রেতার পণ্যের মোড়ক ব্যবহার না করা, মূল্যতালিকা প্রদর্শন না করা, সেবার তালিকা সংরক্ষণ ও প্রদর্শন না করা, অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রয় করা, পণ্য মজুত করা, ভেজাল পণ্য বিক্রয়, খাদ্যপণ্যে নিষিদ্ধ দ্রব্যের মিশ্রণ, অবৈধ প্রক্রিয়ায় পণ্য উৎপাদন, মিথ্যা বিজ্ঞাপন

শুঁটকি মাছ খাওয়া ভাল নাকি খারাপ? Is it good to eat a dry fish?

Image
শুঁটকি মাছ খাওয়া ভাল নাকি খারাপ? Is it good to eat a dry fish?   বাংলাদেশে অনেক এলাকায় শুঁটকি মাছ খাওয়ার প্রবণতা আছে। রুপচাঁদা, লইট্টা, ছুরি, ছোট চিংড়ি, গজার, পুঁটি, কাঁচকি ইত্যাদি মাছ শুকিয়ে শুঁটকি তৈরি করা হয়। এটি বেশ জনপ্রিয় পদ। কথা হলো শুঁটকি মাছ কি খাওয়া খারাপ, নাকি এতে কোনো উপকারিতা আছে? শুঁটকি মাছে তাজা মাছের তুলনায় আমিষ, প্রোটিন ও খনিজ লবণের পরিমাণ অনেক বেশি। ক্যালসিয়াম ও লৌহের পরিমাণও অনেক। ছোট চিংড়ির শুঁটকিতে লৌহের পরিমাণ বেশি। রক্ত স্বল্পতা ও গর্ভবতী নারীরা এটি খেলে উপকারই পাবেন। যাঁরা দুধ খেতে পারেন না বা ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স আছে, তাঁরা প্রোটিনের বিকল্প উৎস হিসেবে মাঝে মাঝে শুঁটকি খেতে পারেন। আসুন, জেনে নিই কোন ধরনের শুঁটকিতে কী উপাদান আছে? প্রতি ১০০ গ্রামে আমিষ, প্রোটিন ও খনিজ লবণঃ ছোট চিংড়ির শুঁটকি: ৬২ দশমিক ৪ গ্রাম প্রোটিন, ৩৫৩৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ৩৫৪ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ২৮ গ্রাম লৌহ ও ২৯২ ক্যালরি। ছুরি শুঁটকি: ৭৬ দশমিক ১ গ্রাম প্রোটিন, ৭৩৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ৭০০ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ৪ দশমিক ২ মিলিগ্রাম লৌহ, ৩৮৩ ক্যালরি। টেংরার শুঁটকি:

ল্যাংরাজ্বর (চিকুনগুনিয়া) শেষ হইয়াও হইল না শেষ’

Image
 ল্যাংরাজ্বর ( চিকুনগুনিয়া ) শেষ হইয়াও হইল না শেষ’ ল্যাংরা জ্বর বা চিকুনগুনিয়া   চিকুনগুনিয়া এখন আতঙ্কের নাম। এই জ্বর তিন থেকে চার দিনের মধ্যে সেরে যায়। তবে হাড়ের জোড়ের ব্যথা কমতে চায় না। ব্যথার তীব্রতাও প্রচণ্ড। রোগীর স্বাভাবিক হাঁটাচলা, হাত দিয়ে কিছু ধরা এমনকি হাত মুঠ করতেও বেশ কষ্ট হয়। তবে কখনো কখনো গিঁটের ব্যথা কয়েক মাস এমনকি কয়েক বছরের বেশি সময় থাকতে পারে। আর শরীর প্রচণ্ড দুর্বল হয়ে পড়ে। কাজে অনীহা দেখা দেয়। উদ্যম বা শারীরিক-মানসিক শক্তিও কমে যায়। জ্বর ভালো হওয়ার পরেও তাই কিছু নিয়মকানুন ও সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়। এই রোগের চিকিৎসা চিকুনগুনিয়া ভাইরাস সংক্রমণের চিকিৎসা মূলত উপসর্গভিত্তিক। এই রোগের বিশেষ কোনো ওষুধ বা টিকা নেই। একটানা তিন দিন জ্বর ও হাড়ের জোড়ে প্রচণ্ড ব্যথা থাকলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। অ্যান্টিবায়োটিক সেবনে কোনো উপকার নেই। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার পাশাপাশি ডাবের পানি, স্যালাইন, লেবুর শরবত প্রভৃতি পান করতে হবে। পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে। চিকিৎসাপরবর্তী করণীয় আক্রান্ত ব্যক্তিকে বিশ্রাম নিত

ঋতু পরিবর্তনের সাথে মাথাব্যথা, নাক বন্ধ, জ্বর জ্বর কি করবেন? Headache with seasons change, stop nose, what fever will do?

Image
ঋতু পরিবর্তনের সাথে মাথাব্যথা, নাক বন্ধ, জ্বর জ্বর কি করবেন? Headache with seasons change, stop nose, what fever will do? ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে আমাদের সাভাবিক ভাবে মাথা ব্যথা, নাক বন্ধ, জ্বর জ্বর ভাব দেখা দেয়। ঠান্ডা-গরমের তারতম্যে, সর্দি-কাশিতে, বৃষ্টিতে ভেজা বা গরমে ঘামা—এসব পরিস্থিতি সাইনোসাইটিসের রোগীদের জন্য কষ্টকর বটে। এই সময়ে তাদের মাথাব্যথা, নাক বন্ধ, জ্বর জ্বর ভাব বেড়ে যায়। সাইনাস হলো মাথার খুলির হাড়ের মধ্যে অবস্থিত কিছু ফাঁকা জায়গা। চোখের পেছনে, নাকের হাড়ের দুই পাশে এ রকম ফাঁকা জায়গা আছে। এই ফাঁকা জায়গায় সর্দি জমে সাইনোসাইটিস বা প্রদাহ হয়। এতে বাতাস আটকে যায় এবং মাথা ব্যথা করে। এই মাথাব্যথা সাধারণত কপালে বা গালের দুদিকে কিংবা চোখের পেছনে অনুভূত হয়। সকালের দিকেই শুরু হয় এবং একটু নিচু হলে ব্যথা বাড়ে। ওপরের পাটির দাঁতেও ব্যথা হতে পারে। সঙ্গে জ্বর জ্বর ভাব বা শীত শীত অনুভূত হতে পারে। সাইনোসাইটিসের মাথাব্যথা প্রচণ্ড রকমের হতে পারে। অনেক সময় দীর্ঘমেয়াদি জ্বর বা মাথাব্যথার কারণ খুঁজতে গিয়ে সাইনোসাইটিস পাওয়া যায়। এই সময়ে বন্ধ নাক, সর্দি, জ্বরের সঙ্গে মাথাব্যথা

চুলহীন মাথায় নতুন চুল তাও কি সম্ভব কিভাবে? New hair on the hairless hair is possible? How?

Image
চুলহীন মাথায় নতুন চুল তাও কি সম্ভব কিভাবে? New hair on the hairless hair is possible? How? প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০টা চুল পড়ে যাওয়া স্বাভাবিক। রক্তশূন্যতা, সন্তান প্রসবের পর, দীর্ঘমেয়াদি জ্বর বা অসুস্থতা বা মানসিক চাপ ও হরমোনজনিত এই চুল পড়ার হার বেড়ে যেতে পারে, যা পরে ফিরে পাওয়া সম্ভব। হঠাৎ মাথার কোনো অংশে চুল পড়ে যাওয়াকে অ্যালোপেসিয়া এরিয়াটা বলা হয়। এরও চিকিৎসা আছে। অনেকের বংশগত কারণে বেশি চুল পড়ে, আবার ভুল শ্যাম্পু, স্প্রে বা অয়েন্টমেন্ট ব্যবহারের কারণেও চুল পড়ে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আমরা বন্ধুবান্ধব বা এর-ওর পরামর্শে চুল পড়া কমানোর জন্য বা নতুন চুল গজানোর জন্য নানা রকমের উপাদান ব্যবহার করি। এতে দীর্ঘমেয়াদি ফল লাভ খুব একটা হয় না। ফলে হতাশা পেয়ে বসে, আবার অনেক অর্থও অপচয় হয়। * চুল পড়ার পেছনে কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ আছে কি না সেটা খুঁজে বের করা উচিত ও কারণটির চিকিৎসা জরুরি। * প্রথম দিকে কিছু স্প্রে বা ওষুধ, ভিটামিন ইত্যাদি দিয়ে চুল পড়া কমানোর চিকিৎসা করা হয়। * পরবর্তী আধুনিক চিকিৎসা হলো পিআরপি। এতে নিজের রক্তের উপাদান প্লাটিলেট রিচ প্লাজমা ইনজেকশনের মাধ্যমে মাথার